জাভেদ অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন

জাতীয়

ন্যাশনাল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস ডে ফিদে রেটিং দাবা প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ফিদেমাস্টার মোহাম্মদ জাভেদ ৮ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট পেয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন।

তবে সমান ৭ পয়েন্ট নিয়ে রানারআপ হয়েছেন গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া। জাভেদ ও মোস্তফা অর্জিত পয়েন্ট সমান হওয়ায় টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে তাদের চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ ফয়সালা করা হয়্।

এদিকে ৬.৫ পয়েন্ট সংগ্রহ করে টাইব্রেকিং পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর মো. মিনহাজ উদ্দিন তৃতীয়, নারী ফিদেমাস্টার নোশিন আঞ্জম চতুর্থ ও ক্যান্ডিডেটমাস্টার মো. আবু হানিফ পঞ্চমস্থান লাভ করেন।

অপরদিকে ৬ পয়েন্ট নিয়ে জাবেদ আল আজাদ ষষ্ঠ, ক্যান্ডিডেটমাস্টার সাকলাইন মোস্তফা সাজিদ সপ্তম এবং মো. জিলানী হোসেন মোল্লা অষ্টম হয়েছেন।

এছাড়া ৫.৫ পয়েন্ট সংগ্রহ করে ফিদেমাস্টার সুব্রত বিশ্বাস নবম, ফিদেমাস্টার মো. শরীফ হোসেন দশম, ক্যান্ডিডেটমাস্টার সোহেল চৌধুরী একাদশ, ক্যান্ডিডেটমাস্টার চঞ্চল কুমার ঘোষ দ্বাদশ ও ক্যান্ডিডেটমাস্টার সাদনান হাসান দিহান ত্রয়োদশস্থান লাভ করেন।

তবে বিশেষ পুরস্কার পান যথাক্রমে মো. আমিনুল ইসলাম, নারী ক্যান্ডিডেটমাস্টার ওয়ারসিয়া খুশবু, রাফিউল রওশন মাজেদ ফাহিম, মো. মইনুদ্দিন, রিদওয়ার রাব্বানী, নারী ফিদেমাস্টার ওয়াদিফা আহমেদ, সাফায়েত কিবরিয়া আজান, মোহাম্মদ শাকের উল্লাহ এবং মো. হাবিবুর রহমান।

বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনে ক্রীড়া কক্ষে আজ ৮ এপ্রিল দুপুরে অষ্টম রাউন্ডে ফিদেমাস্টার মোহাম্মদ জাভেদ আন্তর্জাতিকমাস্টার মো. মিনহাজ উদ্দিনের সাথে ড্র করেন। গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া ক্যান্ডিডেটমাস্টার চঞ্চল কুমার ঘোষকে, ক্যান্ডিডেটমাস্টার মো. আবু হানিফ ক্যান্ডিডেটমাস্টার সোহেল চৌধুরীকে, নারী ফিদেমাস্টার নোশিন আঞ্জুম ফিদেমাস্টার সৈয়দ মাহফুজুর রহমান ইমনকে, ক্যান্ডিডেটমাস্টার সাকলাইন মোস্তফা সাজিদ ক্যান্ডিডেটমাস্টার মো. আজমাইন পারভেজ সায়রকে ও ফিদেমাস্টার মো. শরীফ হোসেন দ্বীন মোহাম্মদকে পরাজিত করেন। এছাড়া জাবেদ আল আজাদ মো. জিলানী হোসেন মোল্লার সাথে, ক্যান্ডিডেটমাস্টার সাদনান হাসান দিহান ফিদেমাস্টার সুব্রত বিশ্বাসের সাথে, মো. আমিনুল ইসলাম অনত চৌধুরীর সাথে ও নারী ক্যান্ডিডেটমাস্টার ওয়ারসিয়া খুশবু মোহাম্মদ শাকের উল্লার সাথে ড্র করেন।

উল্লেখ্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহবুবুর রহমান এ প্রতিযোগিতা আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেন। ৮ সুইস লিগ পদ্ধতিতে ১০১ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন। বিজয়ীদের মোট এক লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার দেয়া হয়।